কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, কিসমিস আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য একটি উপকারী খাদ্য। কিন্তু বাস্তবে কিসমিসের কোন গাছ নেই। কিসমিস সাধারণত আঙ্গুর থেকে পাওয়া যায়। আঙ্গুরকে শুকিয়ে কিসমিস বানান হয়।
কিসমিস আমাদের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। যেমন হজমের সহায়তা করে,
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে শান্তি দেয়, ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে, ওজন
বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং ত্বকের জন্য উপকারী।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
- কিসমিস খাওয়ার অপকারিতা
- কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
- কিসমিস খাওয়ার নিয়মসমূহ
- সকালে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
- খেজুর ও কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
- লেখকের শেষ কথাঃ কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। কিসমিস আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। কিসমিস খাওয়ার ফলে শরীরের আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। এর
পাশাপাশি রক্তের লাল কণিকার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। তবে কিসমিস শুকনো খাওয়া চেয়ে
ভিজিয়ে খাওয়া বেশি ভালো। নিয়মিত কিসমিস খাওয়ার ফলে শরীরের
ক্যান্সারের মতো রোগকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
নিয়মিত কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি এইসব রোগ দূর হয়ে যায়। এছাড়াও কিসমিস খাওয়ার ফলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যায়, ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। পানির সাথে কিসমিস মিশিয়ে পান করলে রক্ত পরিশুদ্ধ হয়। কেননা কিসমিস থেকে প্রাপ্ত লৌহ উপাদানটি রক্ত উৎপাদনের সহায়তা করে।
আরো পড়ুনঃ
রসুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
এবং কিসমিস থাকে বোরন উপাদান। যা শরীরের হাড় গঠনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে। এ ছাড়া কিসমিস আমাদের ত্বককে মসৃণ করে। ক্যান্সার টিউমার জাতীয় রোগ
থেকে রক্ষা করতেও কিসমিসের ভূমিকা অনেক। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে প্রতিটি সকালে
কয়েক টুকরো কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খেতে এটি দূর হয়ে যায়।
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
কিসমিসের উপকারিতা অনেক। কিসমিস খাওয়ার ফলে আমাদের শারীরিক অসুস্থ গুলো দূর
হয়ে যায়। কিসমিস আমাদের শরীরের গ্যাস্ট্রিক ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ গুলো
থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। নিয়মিত কিসমিস পানির সাথে ভিজিয়ে খেলে
শরীরের রক্ত সঞ্চয়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কিসমিস খাওয়ার ফলে হজম শক্তি
বেড়ে যায়, ক্যান্সারের মতো সমস্যা থেকে প্রতিরোধে সাহায্য করে।
কিসমিস আমাদের দৈনন্দিন জীবনের জন্য খুবই উপকারী একটি খাদ্য। তাই আমাদের খাওয়ার
তালিকার মধ্যে কিসমিস রাখা উচিত। চলেন এবার জেনে নেই কিসমিস খাওয়ার
উপকারিতা গুলো-
হজমের সহায়তা করেঃ প্রতিদিন সকালে পার্টি করে কিসমিস খেলে পেট ভালো থাকে।
প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে, যা পানির উপস্থিতিতে কিসমিসকে ফুলে উঠতে সাহায্য করে।
আর এটি কোষ্ঠকাঠিন্য কে দূর করে দেয়। এছাড়াও নিয়মিত কিসমিস খাওয়ার ফলে অংকের
চলাচলকে সচল রাখে। ফাইবারগুলো শরীরের বিষাক্ত পদার্থ ও বর্জ্য পদার্থ গুলোকে
বাহিরে নিষ্কাশন করতে সহায়তা করে।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতেঃ কিসমিসে থাকে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম
নামক এই দুইটি উপাদান। আর এই উপাদান গুলি অ্যাসিডিটি কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়াও শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন অপসারণ করতে সহায়তা করে। আর্থ্রাইটিস,
গাউট, কিডনিতে পাথর এবং হৃদ রোগের মত রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করতেঃ কিসমিসের মধ্যে ক্যাটেচিং নামের এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এই উপাদানটি শরীরকে ফ্রি রেডিকেল এর কার্যকলাপ থেকে রক্ষা করে। এবং টিউমার ও কোলন ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে।
রক্তস্বল্পতায় উপকারীঃ কিসমিসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স থাকে যা রক্তস্বল্পতার চিকিৎসায় সহায়তা করে। এছাড়া কিসমিসের
মধ্যে থাকা তামা শরীরের রক্ত লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।
ওজন বৃদ্ধিতেঃ যদি আপনি ওজন বৃদ্ধি করতে চান তাহলে হতে পারে কিসমিস আপনার
জন্য অনেক উপকারী। কেননা কিসমিস এর মধ্যে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ থাকে।
এটি আপনাকে প্রচুর শক্তি দেবে। এছাড়াও এটি শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল না জমতে
দিয়ে শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
ত্বকের জন্য উপকারীঃ কিসমিস ত্বকের বিভিন্ন কোষকে যেকোনো ধরনের ক্ষতি থেকে
রক্ষা করতে সহায়তা করে। কিসমিসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের কোষ, কোলাজেন এবং
ইলাস্টিনের ক্ষতি থেকে ফ্রি রেডিকেল গুলোকে বাধা দেয়। এর কারণে এটি বার্ধক্যের
লক্ষণ যেমন বলিরেখা ও ত্বকের দাগ দেখা দেওয়ার থেকে দূরে রাখে।
সংক্রমণের চিকিৎসায়ঃ কিসমিসের মধ্যে পলিফেনলিক ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট
থাকে যা অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে সুপরিচিত। কিসমিস
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলো প্রদর্শন করায় জ্বরের জ্বরের ঝুঁকি
কমাতে এবং ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সাহায্য করে। তাই কয়েক দিন কিসমিস খেলে
আপনি ঠান্ডা ও অন্যান্য সংক্রমণ থেকে আপনি রক্ষা পাবেন।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনেঃ কিসমিসে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম থাকে। এই পটাশিয়াম
একটি প্রাকৃতিক ভাসোডিলেটর যা আমাদের রক্তনালী গুলোকে শিথিল রাখে। তাই
কিশোরী গ্রহণ করার ফলে রক্তের উন্নত হয় এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কিসমিসে থাকা ফাইবার র রক্তনালীর কঠোরতা কমায় এবং রক্তচাপ উন্নত করে। ফলে উচ্চ
রক্তচাপের ঝুকি কমে যায়।
কিসমিস খাওয়ার অপকারিতা
কিসমিস স্বাস্থ্যের জন্য এত উপকারী যে শরীরের নানা সমস্যা গুলো দূর করে থাকে। তবে কিসমিস অতিরিক্ত খেলে ভয়ানক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দিতে পারে। চলুন কিধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা দেখা দিতে পারে তা জেনে নিই-
- যাদের অ্যালার্জি সমস্যা আছে তাদের কিসমিস না খাওয়া উচিত। কেননা কিসমিস খাওয়ার ফলে শরীরে অ্যালার্জি বৃদ্ধি পায়।
- যেসব লোকের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তাদের অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়া যাবে না। কারণ অতিরিক্ত কিছু খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস বেড়ে যায়।
- অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে, কেননা অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়ার ফলে শরীরের ওজন বেড়ে যায়।
- অতিরিক্ত কিসমিস খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। হজম ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে। তাই অতিরিক্ত কিছুই খাওয়া ভালো নয়।
কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
শুকনো কিসমিস না খেয়ে ভেজানো কিসমিস খেলে দেশি উপকার পাওয়া যায়। তাই কিসমিস
শুকনো খাওয়ার চেয়ে ভিজিয়ে খাওয়া উত্তম। কিসমিস ভেজিয়ে খেলে যেসব উপকার
পাওয়া যায় সেগুলি হল-
- হজম শক্তি বাড়ায় - কেননা ভেজানো কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।
- আয়রন সমৃদ্ধ - আয়রন বৃদ্ধির জন্য একটি ভালো উৎস হচ্ছে কিসমিস।
- হৃদরোগের জন্য উপকারী
- ওজন নিয়ন্ত্রণ সাহায্য করে
- হাড়ে পুষ্টি যোগায়
- একটি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
- দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে
- ত্বকে পুষ্টি যোগায়
কিসমিস খাওয়ার নিয়মসমূহ
আপনি চাইলে বিভিন্ন উপায়ে কিসমিস খেতে পারেন। কিসমিস খাওয়ার কোন নির্দিষ্ট
নিয়ম নেই। যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনি চাইলে নিচের এই নিয়মগুলো অনুসরণ করতে
পারেন-
- সাধারণত আঙ্গুল ফলকে শুকিয়ে কিসমিস তৈরি করা হয়। আপনি চাইলে এই কিসমিস পায়েস, সেমায় সহ বিভিন্ন খাবারের সাথে রান্না করে খেতে পারেন।
- কিসমিসের গুনাগুন অনেক। কিসমিস কাজটা অবস্থাতেও খাওয়া যায়। তবে কাঁচা অবস্থায় খাওয়াতে পানিতে ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
- কিসমিস রাতে ভিজিয়ে রেখে পরে দিন সকালে খালি পেটে পানিসহ কিসমিস খেলে শরীর চাঙ্গা হবে এবং শরীরে অনেক পুষ্টি বৃদ্ধি পাবে।
উপরের এই নিয়মগুলো ছাড়া আপনি যেকোনো ভাবে কিসমিস খেতে পারেন। তবে পড়ে দেখানো
এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে কিসমিস খেলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। তবে আপনার যেটা
ভালো মনে হয় আপনি সেভাবে খাবেন।
সকালে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
প্রতিদিন সকালে কিসমিস খেলে শরীরের আয়রনের ঘাটতি খুব সহজে পূরণ হয়ে যায় ও
রক্তের লোহিত কণিকাগুলির পরিমাণ বেড়ে যায়।
- প্রতিদিন সকালে কিসমিস ভেজানো পানি খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়ে যায়।
- নিয়মিত কিসমিস খেলে হৃদরোগের ঝুকি কমে যায়।
- কিসমিস খেলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
- প্রতিদিন সকালে কিসমিস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অ্যাসিডিটি দূর হয়ে যায়।
- সকালে কিসমিস খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- কিসমিসে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। তাই সকালে কিসমিস খেলে বিভিন্ন রোগকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- প্রতিদিন সকালে কিসমিসের পানি খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে।
- কিসমিসে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও বোরন থাকে যা দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে।
- যৌন সমস্যায় কিসমিসের উপকারিতা
- নিয়মিত কিসমিস খেলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এবং যৌন দুর্বলতা গুলো দূর হয়ে যায়।
- কিসমিসে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি থাকে যা দেহকে পুষ্টি সমৃদ্ধ করে। ফলে শারীরিক দুর্বলতা দূর হয়ে যায়। এতে করে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
- কিসমিস খাওয়ার ফলে মন ও শরীর দুটোই ভালো থাকে। ফলে যৌন মিলনে তৃপ্তি পাবে এবং দীর্ঘক্ষণ ধরে যৌনমিলনে সক্ষমতা লাভ করবে।
- নিয়মিত কিসমিস খাওয়ার ফলে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে এবং কিসমিস যেন ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে।
- সেক্সচুয়াল সমস্যাগুলি দূর করতে কিসমিস খুবই উপকারী খাবার। কেননা এটি যৌন ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে।
- নিয়মিত বিকেলবেলা ছয় থেকে আটটি কিসমিস ভেজানো পানি খান এতে চিরদিনের জন্য আপনার যৌন সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
খেজুর ও কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
আপনি যদি নিয়মিত খেজুর এবং কিসমিস একসাথে মিশিয়ে খান। তবে আপনি কিডনির নানা সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন। কেননা এটি কিডনির সমস্যা দূর করার জন্য খুবই উপকারী। কিসমিস ও খেজুর ভেজানো পানি সকালে পান করলে লিভারেরও সমস্যা দূর হয়ে যায়। ফলে আপনাকে লিভার ভালো থাকবে। কিসমিস যে পরিমাণ পটাশিয়াম থাকে তা হার্টকে সুস্থ রাখে।
এছাড়াও কিসমিসে থাকা এই পটাশিয়াম খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। কিসমিস ও খেজুর একসাথে খেলে পেটের ব্যথা ও হজমের সমস্যা ও দূর হয়ে যায়। কিসমিস ও খেজুর নিয়মিত খেলে ক্যান্সার থেকে মুক্ত পাওয়া যায়। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য, রক্তশূন্যতা, হৃদরোগ, স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই নিয়মিত কিসমিস ও খেজুর খাওয়ারউপকারিতা অনেক।
আরো পড়ুনঃ
সূর্যমুখী তেলের উপকারিতা
লেখকের শেষ কথাঃ কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। আপনি যদি নিয়মিত কিসমিস খান তবে
আপনি বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। এতে আপনার শরীর অনেক ধরনের রোগ থেকে
মুক্ত থাকবে। তাই আমার মনে হয় শারীরিক সুস্থতার জন্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত কিসমিস খাওয়া জরুরি।
আজকের এই পোস্টে আমরা কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করেছি।
এছাড়াও কিসমিস সকালে খেলে এবং ভিজিয়ে খেলে কি উপকার পাওয়া যায় এগুলো নিয়ে
আলোচনা করেছি। আমরা আশা করি আপনি এই কিসমিসের উপকারিতা ও অপকারিতার
পোস্টটি থেকে অনেক উপকৃত হবেন, ধন্যবাদ।
শান্তি আইটিতে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url